top of page

শিক্ষা বৃত্তি

শিক্ষাবর্ষ ২০১৪-১০১৫

মানুষ মানুষের জন্য চ্যারিটি ফাউন্ডেশন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের কিছু শিক্ষাবৃত্তি দেবার কাজ হাতে নিয়েছে। এই উপলক্ষ্যে আপাতত ৪ টা কলেজ বাছাই করার কাজ এগিয়ে চলছে। ২০১৫ সালের শুরুতে এই কাজের উদ্বোধন করা হবে আশা করছি। যথাসময়ে এই কাজের অগ্রগতি এখানে আপডেট করা হবে। 

 

শিক্ষাবৃত্তি – ১ঃ  ৯,৩০০ টাকা (প্রায় ১২০ ডলার, এককালীন)
   বৃত্তিগ্রাহকঃ অবিনাশ দাশ, মেডিকেল/ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার্থী, চট্টগ্রাম
   বিতরণ সহায়তায়ঃ বিদ্যানন্দ স্কুল, চট্টগ্রাম।

 

শিক্ষাবৃত্তি – ২ঃ  ২,৫০০ টাকা প্রতি মাসে (প্রায় ৩২ ডলার)
   বৃত্তিগ্রাহকঃ ফাল্গুনী সাহা (পঙ্গু - দুই হাত নেই), অনার্স  ২য় বর্ষ,  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার
   যৌথ সহায়তায়ঃ BUET 87 Foundation (সমপরিমাণ প্রতিমাসে)
 

শিক্ষাবৃত্তি – ৩:  ৩৭,০০০ টাকা এককালীন (প্রায় ৪৮০ ডলার)
   বৃত্তিগ্রাহকঃ ২৩ জন এস এস সি ২০১৫ পরীক্ষার্থী,
   স্কুলের অবস্থান (জেলা), শেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, নীলফামারী, বরিশাল

শিক্ষার অবোকাঠামো উন্নয়ন,টাঙ্গাইল

১৪ই মার্চ ২০১৪

“গ্রাম পাঠাগার আন্দোলন” নামে আব্দুস ছাত্তার খান সাহেবের প্রতিষ্ঠিত একটি চ্যারিটি সংগঠন দেশের প্রতিটি গ্রামে জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র হিসেবে একটি করে পাঠাগার গড়ে তুলতে চায়। সাথে কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন স্কুল কলেজও। মানুষ মানুষের জন্য চ্যারিটি ফাউন্ডেশন তাদের এই উদয়োগে সহায়তার অংশ হিসেবে গত জানুয়ারী মাসে টাঙ্গাইলের ভুয়াপুরে হাজী ইসমাইল খাঁ কলেজ প্রতিষ্ঠায় কম্পিউটার ল্যাবের অবকাঠামোর জন্য ১৫,০০০ টাকা হাতে তুলে দিয়েছে। কলেজের প্রতিষ্ঠাকালীন কিছু টুকরো ছবি দেখুন এখানে। 

শীতবস্ত্র বিতরণ

২০১৩-২০১৫

শীতবস্ত্র বিতরণ -৪ (হবিগঞ্জ): ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪

১৬২৫০ টাকায় ৬৫ টি ডাবল এবং মাঝারি পুরুত্বের কম্বল কেনা হয়। কম্বলগুলো মহদিরকুনা, একঢালা, লাদিয়া,গুচ্ছগ্রাম, এবং বড়ব্দা গ্রামের গরিব পরিবারদের মাঝে বিতরণ করা হয় । "মানুষ মানুষের জন্য" সংগঠনের সদস্য ড: এহসান আরেফিন নিজে উপস্থিত থেকে এই বতরণের কাজ সম্পন্ন করেছেন ।

 

শীতবস্ত্র বিতরণ -৩ (সৈয়দপুর): ১৮ই জানুয়ারী ২০১৪

তৃতীয় এই কম্বল বিতরণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয় ২০১৪ সনের ১৮ ই জানুয়ারী বাংলাদেশের সৈয়দপুর জেলার দুইটা প্রত্যন্ত গ্রাম বাঙ্গালিপুর, দগরবাড়ি, এবং জেলা শহরের বস্তিবাসীর মধ্যে। মোঃ সাদিক আলম এর 'পড়শি ফাউন্ডেশন'-কে দেয়া ১০,৪০০ টাকায় মোট ৪১টি ডাবল এবং মাঝারি পুরুত্বের কম্বল বিতরণ করা হয়। এই কর্মসূচির কিছু মুহূর্তের ছবি দেখুন এখানে।

 

শীতবস্ত্র বিতরণ -২ (রংপুর): ১০শে জানুয়ারী ২০১৩

মানুষ মানুষের জন্য চ্যারিটি ফাউন্ডেশন থেকে দেয়া ২০০ ডলার দিয়ে রংপুরের বুড়িরহাট ইউনিয়নে ৭২ টি কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। এই বিতরণের সাহায্যে এগিয়ে এসেছিল বাঁধন (একটি স্বেচ্ছাসেবী রক্তদাতা সংগঠন)-এর বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি অঞ্জন সাহা এবং সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান এর নেতৃত্বে একদল তরুণ শিক্ষার্থী। গরীব পরিবারগুলোকে তারা চিহ্নিত করেছে এলাকাবাসীসহ তাদের প্রতিনিধির মাধ্যমে। তাদের এরপর টোকেন দিয়ে এই কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। এই কম্বল বিতরণ কর্মসূচির কিছু মুহূর্তের ছবি দেখুন এখানে।

 

শীতবস্ত্র বিতরণ -১ (কুড়িগ্রাম): ২৬শে ডিসেম্বর ২০১৩ 

মানুষ মানুষের জন্য চ্যারিটি ফাউন্ডেশনের তহবিল দিয়ে প্রথম জনহিতকর কাজটি করা হয় ২০১৩ সনের ২৬ শে ডিসেম্বর বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল চিলমারি উপজেলায় শীতবস্ত্র বিতরণের মধ্য দিয়ে। মোঃ সাদিক আলম এর গড়া জনসেবামূলক একটি সংস্থা 'পড়শি ফাউন্ডেশন' এই উদ্যোগে এগিয়ে এসে কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। এই তহবিল যোগানের পিছনে যারা দিয়েছেন প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ আর্থিক সহায়তা এবং পরামর্শ, তাদেরকে জানাই অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। এই তহবিল থেকে এই শীতবস্ত্র বিতরণের কাজে তাদের ২০,০০০ টাকা দেয়া হয়েছিলো। তা দিয়ে ৭০ টি ডাবল এবং মাঝারি পুরুত্বের কম্বল কেনা হয়েছিলো, প্রতিটি ২৮০ টাকা দরে। এটি ছিল একটি যৌথ কর্মসূচি, যেখানে Youth for Advancement and Peace Foundation-ও অংশগ্রহণ করেছিল। তারাও বেশ কিছু কম্বল বিতরণ করেছে তাদের তহবিল দিয়ে। এই কর্মসূচির কিছু ছবি দেখুন এখানে।

সাপোর্ট ভিকটিম

২০১৪-২০১৫

সাপোর্ট "বার্ন ভিকটিম" মুনিয়া (২৯শে এপ্রিল ২০১৪):

রাজনৈতিক সহিংসতার পেট্রলবোমায় গুরুতরদগ্ধ গৃহবধূ মুনিয়া বেগম (২০)। শরীরের ৯০ শতাংশ গুরুতর দগ্ধ হয়ে মৃত্যুর প্রহর গোনা এই মায়ের আকুতি আটকে ছিল আশ্রয় নেওয়া মামার বাড়ির টিনের ছাপড়া ঘরেই। উন্নত চিকিত্সাতো দূরের কথা অর্থাভাবে মুনিয়া স্বামী ও সন্তানকে নিয়ে শিবচরের সন্ন্যাসীরচরে মামার বাড়ি আশ্রয় নিয়ে তখন মৃত্যুর প্রহর গুনছিল। দেশে এই ফাউন্ডেশনের পক্ষে মাজেদুর রহমান মাসুম (বুয়েটের শিক্ষার্থী), নাসরিন বাকী (নারচার হসপিটাল, চট্টগ্রাম এর প্রতিষ্ঠাতা) এবং এক ইন্টার্ন ডাক্তার মোহিব নীরব কাজ শুরু করে দিলেন। এই ফাউন্ডেশন থেকে মুনিয়ার নামে উত্তোলিত সাহায্য থেকে ১০,০০০ টাকার একটা চেক তুলে দেয়া হয়েছে। আর চিকিতসার সময় খরচ দেয়া হল প্রায় ১,৬০০ টাকা। মুনিয়ার প্লাস্টিক সার্জারির ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় মিসেস নাসরিন বাকীর নারচার হসপিটালে এই সার্জারির ব্যবস্থা করা হবে।

 

সাপোর্ট পুষ্পিতা কুন্ডু (থাইরয়েড রোগাক্রান্ত) (২০১৪):

মানুষ মানুষের জন্য চ্যারিটি ফাউন্ডেশন ২১,৫০০ টাকা (প্রায় ২৮০ ডলার) সাহায্য প্রদান করেছে পুষ্পিতা কুন্ডুর ক্যান্সার চিকিত্সার জন্য |

Please reload

PROJECTS

bottom of page